সম্প্রতি সুপ্রীম কোর্ট হাইকোর্টের রায় স্থগিত করেছে। জায়েদ খান তাই পদ হারান। নতুন সাধারণ সম্পাদক অন্য কেউ। না নিপুণও নয়। বলছিলাম চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি ‘র নির্বাচনের নাটকের কথা। নাটক-সিনেমার লোকদের নাটক সিনেমা যেমনই হোক তাদের নির্বাচনী নাটক বেশ আলোচিত ছিল দেশজুড়ে।
এই নাটকের শেষ কোথায়। শিল্পী সমিতির কারো কিছু একটা হলেই সব গণমাধ্যম একসঙ্গে ঝাঁপিয়ে পড়ে। জনগণের কথা-এইটা নিজেই একটা নাটক। এটা নিয়ে মিডিয়ার বাড়াবাড়ি কাভারেজেরও কারণ খুঁজে পান না কেউ।
ভোট নিয়ে জায়েদ খানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুললেন নিপুণ। তারপর শুরু হলো পাল্টাপাল্টি অভিযোগ। শেষমেষ কোর্টে যেতে হলো। অবশেষে এই দুইজনের একজনও শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক হিসেবে টিকতে পারলেন না।
সমিতির যোগ্য ও সর্বজন শ্রদ্ধেয় সভাপতি নায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন এ ব্যাপারে বুদ্ধিদীপ্ত পদক্ষেপ নেওয়ায় আপাতত এই নাটকের সমাপ্তি ঘটেছে। তবে সিনেমা পাড়ার লোকেদের বিয়ে সংসার, বউ চেলে মেয়ে সব কিছুকে এত গুরুত্ব দিয়ে খবর প্রকাশ ও প্রচারের জন্য গণমাধ্যমের ওপর সাধারণ মানুষের বিরক্তি তৈরী হওয়া মোটেও ভাল কিছু নয়।
পড়ুন: আইস প্ল্যান্টে যখন প্রথম ফুল হয়।
আমাদের প্রত্যাশা বাস্তব জগতের ঘটনাকে নাটক বানাবেন না। বাড়াবাড়িটা এবার একটু কমিয়ে ফেলুন।